ভোলা প্রতিনিধি: ভোলায় ছিপলীগ্রামে ঈদের আগের রাতে ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় অভিযুক্ত দুই আসামি আলামিন ও মনজুর গুলিবিদ্ধ লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
তবে ভোলা থানার ওসি মো. ছগির হোসেনের দাবি, মঙ্গলবার দিবাগত রাত ৩টার দিকে সদর উপজেলার রাজাপুর ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ডের বেড়িবাঁধ এলাকায় ডাকাতিকালে একদল জলদস্যুর সঙ্গে পুলিশের গুলিবিনিময় হয়।
এতে ওই দুজন গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা গেছে। এ সময় ঘটনাস্থল থেকে পুলিশ একটি বন্দুক ও একটি রামদা উদ্ধার করে।
এদিকে ভোলা হাসপাতালের মর্গে ধর্ষণের শিকার শিশুটির বাবা হানিফ ওরফে হালান মিয়া নিহতদের তার মেয়ের ধর্ষক আলামিন ও মনজু বলে শনাক্ত করেন।
একই সঙ্গে আলামিন যে বাড়িতে ভাড়া থাকতেন, ওই বাড়ির মালিক মো. মাফুজও লাশ শনাক্ত করেন।
পুলিশ জানায়, এদের বিরুদ্ধে ধর্ষণের পাশাপাশি মাদক ব্যবসা ও ডাকাতির অভিযোগও রয়েছে। এরা আন্তঃজেলা জলদস্যু দলের সদস্য।